শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০০৯
বুদ্ধু
ঐ গাছেতে গান গাইতো পাখী,
তার ডানায় চড়ে নিরেটবুদ্ধু গেলি সেলিমপুর।
দিচ্ছিলি তুই একটু দানাপানি,
সেই সুখেতে পাখী-
খুশখেয়ালে শিষ বিলাতো,
উড়াল নিত,
আর........
ভাবতো-
বসেছি নিশ্চিন্তির কাঁধে।
হঠাত্ই একদিন-
খেলার ছলে কি খেয়ালে
ছিঁড়লি পাখীর ডানা।
বুদ্ধু নাকি বাঁদর?
ঘটে নেই একটুও কি রোদ?
এরপরেতেও সেলিমপুরের মাঠে
চাই-ই নাকি যাওয়া
ভিতরে একটুও নেই বোধ।
কাঁধ ঝাঁকিয়ে, চোখ পাকিয়ে
সওয়ার হলি ফের।
পাখীর ডানার গোড়ায় বড় ব্যথা।
তার শক্ত হল ঠোঁট।
ঠুকরে-ঠুকরে-ঠুকরে-ঠুকরে,
সামনে যা পায় সব ঠুকরে,
কাটিয়ে দিল ভোর।
তোর ঐ হাতে
তোর মাথাতে,
তোর ঐ গায়ে
তোর বাঁচাতে,
ঠোকরালো এমন
লোকসমাজে যাওয়াই বিষম দায়।
আহা-হা-হা
বেসাহারা,
দরদ-কানা পাখী –
ভাবলি হল ঢের।
ঐ লোকটা উনুন
ও পাখী
এবার পাবি টের।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
"আহা-হা-হা
উত্তরমুছুনবেসাহারা,
দরদ-কানা পাখী –
ভাবলি হল ঢের।
ঐ লোকটা উনুন
ও পাখী
এবার পাবি টের।"
অপূর্ব !! অপূর্ব আপনার ভাবনা !